এক ডাক্তারের কাহিনি
এক ডাক্তারের কাহিনি ওনার মুখেই শুনি- “আমি নিজে ডাক্তার যেখানে বউ আমার নার্স সেখানে। এ কেমন কষ্ট আমাকে সইতে হয় নিজেরই বউকে ‘সিস্টার’ কইতে হয়।
এক ডাক্তারের কাহিনি Read More »
এক ডাক্তারের কাহিনি ওনার মুখেই শুনি- “আমি নিজে ডাক্তার যেখানে বউ আমার নার্স সেখানে। এ কেমন কষ্ট আমাকে সইতে হয় নিজেরই বউকে ‘সিস্টার’ কইতে হয়।
এক ডাক্তারের কাহিনি Read More »
আমি খুঁজে দেখেছি ভাই- এই দুনিয়ায় সবই ভেজাল তুমিও ভেজাল আমিও ভেজাল রামও ভেজাল শ্যামও ভেজাল চালের ভেতর কাঁকড় ভেজাল দুধের ভেতর জলের ভেজাল গানের ভেতর রিমিক্স ভেজাল গল্পকারের গল্পে ভেজাল ( আরও ) কবির কাব্যে ভেজাল ভালোবাসা? তাতেও ভেজাল। ভেজাল ছাড়া এই দুনিয়ায় আরতো কিছুই নাই।
বন্ধু, জীবনে যদি দুঃখের বোঝা বইতে বইতে আর বইতে না পারো তবে তখন আমায় ডেকো, যদি কখনও কষ্ট সইতে সইতে আর সইতে না পারো তবে তখন আমায় বোলো। বন্ধু বলে ডাকার এটুকু অধিকার অন্তত আমাকে দিও।
কিছু পেতে হলে কিছু তো দিতে হবেই তাই বলে কি পেতে যাব না? ভালোবাসায় দুঃখ তো থাকবেই তাই বলে কি ভালো বাসব না? সুখ-দুঃখ পাওয়া-না পাওয়া নিয়েই এই পৃথিবী, এই জীবন।
কোনো কিছু করতে গিয়ে ভূল যদি হয়, হোক না। কোনো কিছু গড়তে গিয়ে ভাঙে যদি, ভাঙ্গুক না। সেই ভূল ও ভাঙার মধ্যদিয়েই আমরা এগিয়ে যাব সত্য ও সৃষ্টির দিকে।
দিনের পরে রাত্রি আসে কেন?নতুন দিন আসবে বলে।জীবন যদি, মরণ তবে কেন?নতুন জীবন পাব বলে। ভালো যদি মন্দ তবু কেন?আবার ভালো হবে বলে।সুখ যদি, দুঃখ তবে কেন?আবার সুখ আসবে বলে। হাসির পরে কান্না আসে কেন?আবার মোরা হাসব বলে।আশা যদি, হতাশ তবে কেন?আবার আশা করব বলে। পেলে পরে হারাই তবে কেন?আবার মোরা পাব বলে।শুরু হলে শেষ
জীবনটা শুধু নেবার জন্যই নয় কিছু দেবার জন্যও, কর্ম শুধু নিজের জন্যই নয় পরের জন্যও। অথচ আমরা এই সহজ কথাগুলো কত সহজেই না ভূলে যাই!
দুঃখে ভরা পৃথিবী। চারিদিকে ঘোর অন্ধকার। শুধু হিংসা-প্রতিহিংসার খেলা। কোথাও একটু ভালবাসা নেই কারও জন্য। তবুও প্রকৃতির নিয়মে সূর্য ওঠে, পাখি ডাকে।
প্রত্যেকটা মানুষের মধ্যে একটা অসুর থাকে, তাকে মেরে ফেলতে হয়। তা নইলে সে মানুষ আর মানুষ থাকেনা, অসুর হয়ে যায়। প্রত্যেকটা মানুষের মধ্যে একজন দেবতা থাকেন, তাকে খুঁজে নিতে হয়। আর একবার তাঁকে পেয়ে গেলে সে মানুষ আর মানুষ থাকেনা, দেবতা হয়ে যায়।
একযে আছে আজব প্রাণীএই পৃথিবীর বুকে,শহর-গ্রামে বন-বাদাড়েবেড়ায় লুটে-পুটে।জল-জঙ্গল মানে না সেমহাকাশেও ওড়ে,জানো নাকি তারা আবারচাঁদের ওপর চড়ে।
এগিয়ে চল এগিয়ে চলআমি আছি সাথেসু-শীতল সমীরণবলিছে আমাকে,আসুক যতই বাধাচলার এ-পথেআপন বলেতে তুমিজয় করো তাকে;সত্যের বলে তুমিহও বলিয়ানপ্রভাতের সুর তুমি,হে নব পরাণ। ভয় নেই ভয় নেইআমি আছি সাথেপ্রভাতের সূর্যবলিছে আমাকে,অন্ধকারে কিবা ডর?হোক না তা কালো…রয়েছে তোমার কাছেজীবনের আলো;আপন দ্যুতিতে তুমিহও দ্যুতিময়মনে রেখো-জীবনের হবে জয়।
পূজো মানে বন্ধ পড়াপূজো মানে ছুটি,বছর শেষে সবাই আবারএকখানেতে জুটি। পূজো মানে ঢাকের বাড়িঢ্যাম কুর কুর কুর,পূজো মানে হই হল্লাআনন্দে ভরপুর। পূজো মানে মাকে দেখাএকটি বছর পর,পূজো মানে সবাই আপননইতো কেহ পর। পূজো মানে ঘোরাফেরানতুন কাপড়-জামা,পূজো মানে সবাই স্বাধীননেইতো কোনও মানা। পূজো মানে শিউলির ঘ্রাণ আরসাদা কাশের ফুল,পূজো মানে বিজয়াতেবেদনায় আকুল!
কেবা আমার কাছের মানুষসবার চেয়ে বেশি আপন,কেবা আমার জন্মদাত্রীকরেছে কে লালন পালন?আমার একটু ঘুমের জন্যঘুম নেই কার চোখে রে?সে যে আমার মা জননীআমার মাতৃ-দেবী রে। কেবা আমার সুখে সুখীদূখী আমার দুঃখেতে,নিজে থেকে উপবাসীখাওয়ায় কেবা আমাকে?রোদ-বৃষ্টি-ঝড়ে দাঁড়াইকার আঁচলের ছায়ায় রে?সে যে পরম স্নেহময়ীআমার মাতৃ-দেবী রে। কার পদতলে নির্বাণ হয়এ জীবনের সকল দুঃখ,কার বুকের মাঝে মুখ লুকিয়েস্বর্গের
এখনও তোমার স্মৃতি আমার মনের ভেতর ভাসে। আমার মনের চোখ দিয়ে তোমাকে দেখতে পাই ঠিক আগের মতই। সেই কবে… কোন এক স্বপ্ন মাখানো সকালে ভাসতে ভাসতে এসেছিলে আমার মনের আকাশে। পুঞ্জীভূত মেঘের মত। সারাটা দুপুর ভেসে বেড়িয়েছ, খেলেছ আলো-ছায়ার লুকোচুরি খেলা। শুনিয়েছ কত ভালোবাসার গল্প, দেখিয়েছ কত স্বপ্ন, জাগিয়েছ কত আশা। তারপর? তারপর একদিন সব
বৃষ্টি হয়ে নেমে গেছ Read More »
শুনেছি, পৃথিবীতে নাকি এখন অনেক মানুষ। কিন্তু, চারিদিকে তন্ন তন্ন করে খুঁজেও তো আমি একজন মানুষেরও দেখা পেলাম না। শুধু, হিংসা-নিন্দা-কলহ আর বিবাদে পরিপূর্ণ এই পৃথিবী।দুনিয়াটা এখন শুধু অমানুষের রাজত্ব। তাই মনে প্রশ্ন জাগে মানুষ কোথায়?
দুপুর গড়ায়, বিকেল নেমে আসে; পশ্চিম আকাশে সূর্য এগিয়ে যায় দিগন্তের আরও কাছে। সেই সকাল থেকে সে শুরু করেছে তার এগিয়ে চলার যাত্রা, তার পর আর থেমে নেই। এর মাঝে কখন যে কেটে গেছে দুপুর, কতবার মেঘে ঢাকা পরে গেছে তার আলো, তবুও থেমে নেই তার চলার গতি। আর এই গতিই তো তাকে ঠেলতে ঠেলতে
পাগলে কি না বলে?ছাগলে কি না খায়?কথা গুলো আজকালপ্রায়ঃশই শোনা যায়। জবাব আমি দিচ্ছি তোমায়শুনে রাখো তাহলেদেখেছো কি কোনও দিনঘুষ খায় ছাগলে? রাজনৈতিক নেতাগনমিথ্যাকথা যা বলে,একটাও তার কোনোদিনবলেছে কি পাগলে?
গ্রামের কথা বলব তোমায়মনে আমার আশা,বলতে গেলে সে কথা যেপাইনা খুঁজে ভাষা। গ্রামে আছে শান্ত স্নিগ্ধসবুজেরই মেলা,গ্রামের মাঠে দেখতে পাবেগোল্লাছুটের খেলা। সেথায় নিতুই ঘাসের আগায়শিশির কণা জমে,রোজ সকালে ঘুম ভেঙ্গে যায়পাখির কলতানে। গ্রামকে ভালোবাসি আমিগ্রাম-ই আমার মিতা,গ্রামের বুকেই যেন জ্বলেআমার শেষের চিতা।
ওইখানে ওই নদীর পাড়েকদম গাছের ছায়,অবাধ মনটি আমার শুধুহোথায় চলে যায়।সেথায় আছে শাপলা শালুকসাড়স শালিক চড়ুই কত,টুনটুনি আর কোকিল তারানাচে গায় অ-বিরত,গান গেয়ে যে মাঝি ভায়াপাড়ের খেয়া বায়।মন যে আমার রয়না ঘরেসেথায় চলে যায়। কুলু কুলু শব্দে সেথায়বয়ে চলে নদী,সব মিলিয়ে সেথায় যে একস্বপ্ন মাখা ছবি।দূরে দূরে মেঘের মেলাতারই মাঝে ভাসিয়ে ভেলামন যে আমার ছুটে
বাড়িতে বসেনা মন পড়াশোনা অকারণ পড়ালেখা করে লাভ হবে কী? লেখা পড়া করে যেই গাড়ি চাপা পড়ে সেই জানোনা কি তুমি এই কথাটি? মনে তাই ভেবেছি প্লান করে ফেলেছি যাব আমি বৃন্দাবন ধাম। মধুর বৃন্দাবনে গিয়ে দীক্ষা-শিক্ষা-মন্ত্র নিয়ে জপ করব ‘জয় রাধে’ নাম।
দুর্গাপুজোয় সবাইনতুন জামাকাপড় পরেহই হল্লা আরআনন্দ-ফুর্তি করে। আর এদিকে এইঅর্ধনগ্ন গরিব শিশুটিকেঁদেই চলেছে সকাল হতেমায়ের আচল ধরে।
বর্ষার শেষে শরৎ এসেছেশিউলির মালা পরে গলে,শারদ হাওয়ায় প্রকৃতি খেলায়মন মাঝিও বুঝি তাল তোলে। তাইতো সে আজ ভুলে সব কাজদিয়েছে নৌকার পাল তুলে,ওই দেখ দূরে কোন সুদূরেচলছে ভেসে ঢেউ’এর তালে। আমার ফেসবুক পেজ : https://www.facebook.com/NirmalSarkarPage/
কবি আমি হবই হবহবই আমি ভাই রে,কবি হওয়ার আশায় আমিস্বপ্ন দেখি তাইরে। তোমরা আমায় যতই বল-‘পাগলের পাগলামি’,তবু আমার ‘পাগলামি’টাচালিয়ে যাব আমি। যারা আমায় করছ ঠাট্টাযাচ্ছ শুধুই হেসে,একটি বারও তোমরা তারাকেউ দেখেছ ভেবে? যত আছে জ্ঞানী গুণীযত আছেন বিজ্ঞসবাই তারা ছিল একজনপাগলেরই হদ্দ।
গাছ হল অমূল্য ধন রতনের রতন, তাই গাছ রক্ষা করতে হও সচেতন। গাছ আমাদের কাঠ দেয় দেয় ফুল ও ফল, গাছের ডালেই বাঁধে বাসা যত পাখির দল। গাছের মত প্রিয় বান্ধব আর নেই তো কেহ, গাছ আমাদের ছায়া দেয় কত আদর স্নেহ। গরম কালে কাঠ-ফাটা রোদ একেবারে প্রানান্তি, গাছের নিচে গেলে তুমি পাবে পরম শান্তি।
একদিন হব কবিমনে আঁকি সেই ছবিএকেবারে পষ্ট,যেদিন আমি কবি হবমান যশ কত পাবরবেনাতো একটুও কষ্ট।এখন যারা আমায় বলে,“ও একটি পাগল ছেলে”,“ওরে আমার কবি রে!”দেখবে তুমি তখন তারাইআমায় নিয়ে করবে বড়াই“আমাদেরই সোনার টুকরো, হিরে।”